Loader
শিক্ষা, শান্তি, সেবা ও সামাজিক উন্নয়নই নুরুল ইসলাম ফাউন্ডেশন-এরমূল লক্ষ্য। পারস্পরিক সহযোগিতা, সহমর্মিতা, ভ্রাতৃত্ববোধ ও পরোপকার-এর মাধ্যমে বিশ্বমানবতার কল্যাণই আমাদের একমাত্র ব্রত। আর্তমানবতার সেবা, সমাজ সংস্কার, কর্মসংস্থান তৈরি, শিক্ষা উপকরণ বিতরণ, দারিদ্র্য বিমোচন, এতিম, গরিব, বয়স্ক, বিধবা ও প্রতিবন্ধীদের ভরণপোষণ, ছিন্নমূল ও পথবাসীদের পুনর্বাসন, ত্রাণ বিতরণ, স্বাস্থ্যসেবা প্রদানসহ সব শ্রেণির নাগরিকদের নৈতিক ও চারিত্রিক উন্নয়নের মাধ্যমে একটি সমৃদ্ধ ও স্বনির্ভর দেশ গড়ার স্বপ্ন দেখি আমরা।

রাজনৈতিক দলের নেতাদের প্রতিক্রিয়া ; সাহসী উদ্যোক্তা ও দেশপ্রেমিককে হারিয়েছি


দেশবরেণ্য শিল্পপতি, যমুনা গ্রুপের চেয়ারম্যান, বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুল ইসলামের মৃত্যুতে সর্বত্র নেমে এসেছে শোকের ছায়া। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা প্রতিক্রিয়ায় বলেছেন, তার মতো ব্যক্তির মৃত্যুতে দেশের অপূরণীয় ক্ষতি হয়ে গেল যা সহজে পূরণ হবার নয়। বাংলাদেশের শিল্প ও বাণিজ্যের বিকাশ এবং অর্থনৈতিক অগ্রগতিতে এ বীর মুক্তিযোদ্ধা যে অবদান রেখেছেন তা অবিস্মরণীয়। স্বাধীনতার পর শিল্প বিকাশে তিনি অন্যতম পথিকৃৎ ছিলেন। তিনি একজন সাহসী শিল্প উদ্যোক্তা।
বাংলাদেশের শিল্প ও সেবা খাতে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার মাধ্যমে সৃষ্টি করেন ব্যাপক কর্মসংস্থান। দেশের অগ্রগতির জন্য তার মতো সৎ ও সাহসী মানুষের খুব প্রয়োজন ছিল। তার মৃত্যুতে দেশ একজন সাহসী উদ্যোক্তা ও সত্যিকার একজন দেশপ্রেমিককে হারাল।


নুরুল ইসলামের মৃত্যু শিল্পজগতের অপূরণীয় ক্ষতি
-আমির হোসেন আমু
আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য এবং কেন্দ্রীয় ১৪ দলের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র সাবেক মন্ত্রী আমির হোসেন আমু বলেন, নুরুল ইসলাম স্বাধীনতা-পরবর্তীকালে দেশের শিল্প ও সেবা খাতে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছিলেন। এগুলোতে তিনি বহু মানুষের কর্মসংস্থান করেন। পাশাপাশি দেশের গণমাধ্যমে তিনি সৃষ্টি করেন ব্যাপক কর্মসংস্থান। দেশের বেকার সমস্যা সমাধানে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন। তার মৃত্যুতে শিল্পজগতের অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে। দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে নুরুল ইসলামের অবদান স্মরণ করে আমু বলেন, তার মৃত্যুতে দেশ একজন সাহসী উদ্যোক্তাকে হারিয়েছে।


আধুনিক চিন্তার সাহসী উদ্যোক্তা নুরুল ইসলাম
-ওবায়দুল কাদের
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, নুরুল ইসলাম ছিলেন একজন সাহসী শিল্প উদ্যোক্তা। স্বাধীনতা-পরবর্তীকালে বাংলাদেশের শিল্প ও সেবা খাতে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার মাধ্যমে তিনি সৃষ্টি করেন ব্যাপক কর্মসংস্থান। নুরুল ইসলামের মৃত্যুতে দেশ একজন আধুনিক চিন্তার সাহসী উদ্যোক্তাকে হারাল। এ সময় দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে বিশেষত শিল্প বিকাশে তার অবদান স্মরণ করেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক।


শিল্প ও গণমাধ্যমে অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে
-তথ্যমন্ত্রী
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেন, নুরুল ইসলাম ছিলেন দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্প উদ্যোক্তা। বহু মানুষের কর্মসংস্থান করেছেন তিনি। একই সাথে তিনি গণমাধ্যমের ক্ষেত্রেও বড় ভূমিকা রেখেছেন। দৈনিক যুগান্তর ও যমুনা টেলিভিশনকে তিনি দেশের শীর্ষস্থানীয় গণমাধ্যমে রূপ দিয়েছেন। তার মৃত্যু শিল্প ও গণমাধ্যম দুটি ক্ষেত্রের জন্যই অপূরণীয় ক্ষতি। আমি তার আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি।


অর্থনৈতিক সমৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন
-ড. আবদুর রাজ্জাক
আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আবদুর রাজ্জাক বলেছেন, বিশিষ্ট শিল্পপতি নুরুল ইসলাম তার মেধা, দক্ষতা ও পরিশ্রমের মাধ্যমে দেশে ৪১টি শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছেন। যেখানে হাজার হাজার লোকের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে। পাশাপাশি দেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ও অগ্রযাত্রায় তিনি রেখেছেন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। শিল্পায়নের অন্যতম এই পথিকৃতের মৃত্যু দেশের শিল্প খাতের জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি। আমি তার বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি।


ব্যবসায়ীদের কাছে অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত
-মতিন খসরু
আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী অ্যাডভোকেট আবদুল মতিন খসরু বলেন, তিনি (নুরুল ইসলাম) দেশের একজন সফল শিল্প উদ্যোক্তা ও শিল্পপতি। তিনি উঁচুমানের শিল্পপতি এবং তার যত শিল্প প্রতিষ্ঠান সে তুলনায় তিনি ব্যাংক থেকে ঋণ নেননি। এমনকি তিনি এক টাকা ঋণ খেলপিও নন। তিনি নিজে কষ্ট করে তার মেধা ও শ্রম দিয়ে এতগুলো শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছিলেন। এটা ব্যবসায়ীদের কাছে অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত। তিনি অসম্ভব পরিশ্রমী ও দূরদর্শী। যমুনা ফিউচার পার্ক তার অনন্য সৃষ্টির একটি।


দেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন
-লে. কর্নেল (অব.) ফারুক খান
আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী লে. কর্নেল (অব.) মুহাম্মদ ফারুক খান বলেন, নুরুল ইসলাম নিজের মেধা ও শ্রম দিয়ে দেশে অনেক শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছিলেন। এর মধ্য দিয়ে তিনি যুবসমাজের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেছিলেন। তার যে শিল্প স্থাপনা সেগুলো বাংলাদেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। তিনি একজন মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। আমি মহান আল্লাহর কাছে তার জান্নাত কামনা করছি।


সব সময় মুক্তিযুদ্ধের চেতনা লালন করতেন
-কামরুল ইসলাম
আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম বলেন, নুরুল ইসলামের সঙ্গে আমার ব্যক্তিগত পরিচয় ছিল। তিনি সব সময় মুক্তিযুদ্ধের চেতনা লালন করতেন। তিনি নিজের পরিশ্রম ও যোগ্যতা দিয়ে অনেক শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছিলেন। যেখানে অনেক মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হয়েছে। দেশের বেকারত্ব দূর করতে তার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল। তার প্রতিষ্ঠিত গণমাধ্যম দৈনিক যুগান্তর ও যমুনা টিভিও সব সময় মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও আদর্শ সমুজ্জ্বল রাখতে ভূমিকা রেখেছে। আমি তার বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি।


একজন সফল উদ্যোক্তাকে হারাল দেশ
-তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, নুরুল ইসলামের মৃত্যুতে দেশ একজন শিল্প উদ্যোক্তাকে হারাল। কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে তার অবদান স্মরণীয় হয়ে থাকবে। আমি মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করি এবং তার শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাই।


তাঁর মৃত্যুতে দেশের অপূরণীয় ক্ষতি হয়ে গেল
-মির্জা ফখরুল
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, যমুনা গ্রুপের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম একজন কৃতী ব্যবসায়ী এবং কর্মনিষ্ঠ উদ্যোক্তা ছিলেন। দেশে শিল্প কলকারখানা স্থাপন করে কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে তার কীর্তি মানুষ কোনো দিন ভুলবেন না। তিনি কেবলমাত্র দেশের শীর্ষ শিল্পপতি নন, ’৭১-এ মাতৃভূমি মুক্তির জন্য তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন রণাঙ্গনে। তিনি দেশ ও মানুষের জন্য কাজ করেছেন নিরলসভাবে, তাকে আরও অনেক দিন দরকার ছিল। তার মতো ব্যক্তির মৃত্যুতে দেশের অপূরণীয় ক্ষতি হয়ে গেল, যা সহজে পূরণ হবার নয়।


তার দৃষ্টিভঙ্গির বিশালতা ছিল বিস্ময়কর
-মঈন খান
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান বলেছেন, যমুনা গ্রুপের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম বাংলাদেশের একজন প্রতিষ্ঠিত শিল্পোদ্যোক্তা হিসেবে হয়তো আজকের নতুন প্রজন্মের কাছে পরিচিত। কিন্তু তার আরও অনেক পরিচয় রয়েছে। যার জন্য দেশের মানুষ তাকে মনে রাখবে। তিনি জীবন বাজি রেখে মুক্তিযুদ্ধ করেছিলেন। পরে দেশের পুনর্গঠনে আত্মনিয়োগ করেন। তার কর্মের বিস্ময়কর যে বিষয়টি ছিল সেটা হল- তার দৃষ্টিভঙ্গির বিশালতা। তিনি একাধারে যেমন ব্যবসায় আত্মনিয়োগ করে সাফল্য লাভ করেছিলেন অন্য দিকে ব্যক্তিচিন্তা সবসময় তাকে তাড়িত করত।


দেশ একজন সফল শিল্পপতিকে হারাল
-খন্দকার মোশাররফ
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, দেশের গণতন্ত্র, অর্থনৈতিক মুক্তি ও জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠায় যমুনা গ্রুপের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম অবদান রেখেছেন। তিনি শিল্প কলকারখানা করে দেশের অর্থনীতিতে অবদান রেখেছেন। আন্তরিকতা, একাগ্রতা, দক্ষতা, অক্লান্ত পরিশ্রমের মাধ্যমে শিল্প ও সেবা খাতে ৪১টি প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছেন। করোনার সংকট কাটিয়ে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও আধুনিক বাংলাদেশ বিনির্মাণে তার মতো উদ্যোক্তার খুবই প্রয়োজন ছিল।


নানা চাপেও তিনি মাথা নত করেননি
-আমীর খসরু
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, নুরুল ইসলাম বাবুলের মৃত্যুতে দেশ একজন সফল মানুষকে হারাল। দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যে তার অবদান অনস্বীকার্য। তিনি শুধু নিজের জন্য নয়, সাধারণ মানুষের কথা ভাবতেন। যেটা তার ব্যবসায়িক কর্মকাণ্ডের মধ্য দিয়ে প্রমাণিত। ব্যবসা ক্ষেত্রে তার সততা অনুকরণীয়। তিনি বলেন, নুরুল ইসলাম শুধু একজন সফল ব্যবসায়ী নয়, একজন সত্যিকার দেশপ্রেমিক।


অহংকারবোধ ছিল না, চলাফেরা ছিল অতি সাধারণ
-মির্জা আব্বাস
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, নুরুল ইসলাম একজন সফল ব্যবসায়ী ছিলেন। এ পর্যায়ে পৌঁছার পেছনে কাজ করেছে তার সততা এবং সাহস। যার প্রমাণ তিনি ’৭১-এর রণাঙ্গনে দিয়েছিলেন। মুক্তিযুদ্ধ এবং যেকোনো গণতান্ত্রিক আন্দোলনে তার সাহসী ভূমিকা ছিল। তিনি বলেন, তার মতো একজন সফল মানুষ চলে যাওয়া এই মুহূর্তে দেশের জন্য অনেক ক্ষতি।


খুব সাধারণ জীবনযাপন করতেন
-রুহুল কুদ্দুস দুলু
যমুনা গ্রুপের চেয়ারম্যান মুক্তিযোদ্ধা নুরুল ইসলাম বয়সে আমার অনেক বড় হলেও সম্পর্কটা ছিল বন্ধুর মতো। তার সঙ্গে পরিচয় ১৯৮৯ সালে নাটোর সুগার মিলের স্বার্থে যমুনা ডিস্ট্রিলারি কোম্পানি প্রতিষ্ঠার পর থেকে। নাম শুনেছিলাম- যমুনা ফ্যানের মালিক। তখন আমি নাটোর জেলা ছাত্রদলের সভাপতি। রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের কারণে আর্থিক সাহায্যের জন্য যমুনা ডিস্ট্রিলারিতে যেতে হতো। তখন যমুনা ডিস্ট্রিলারির দায়িত্বে ছিলেন জাহিদ। পরবর্তী সময়ে উনি সেনাকল্যাণ ভবনে বসতেন। সে সূত্র ধরে নুরুল ইসলাম ভাইয়ের সঙ্গে পরিচয়। তখন যমুনা ব্রিজ হয়নি। মাঝেমধ্যে ঢাকায় আসতাম। সেনাকল্যাণ ভবনে গিয়ে তার সঙ্গে দেখা করতাম। কখনও দুপুরে তার সঙ্গে ভাত খেতে হতো। দেখতাম মোটা চালের ভাত পছন্দ করতেন। এত বড়লোক অথচ মোটা চালের ভাত খেতে দেখে আশ্চর্য হয়েছি।


নুরুল ইসলাম ছিলেন দৃঢ়চেতা ও সাহসী
-শিমুল বিশ্বাস
করোনার এ দুঃসময়েও যমুনা গ্রুপের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলামের জানাজায় অংশ নেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বিশেষ সহকারী অ্যাডভোকেট শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস। পরে তিনি এক প্রতিক্রিয়ায় যুগান্তরকে বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসন তার মৃত্যু সংবাদ শুনে খুবই শোকাহত। তার মতো সাহসী এবং দৃঢ়চেতা মানুষ খুব কম দেখেছি।


স্পষ্টভাষী ছিলেন বহু প্রতিবন্ধকতা সইতে হয়েছে
-গয়েশ্বর
যমুনা গ্রুপের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলামের সঙ্গে অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। এক প্রতিক্রিয়ায় তিনি বলেন, নুরুল ইসলাম ছিলেন আমার পরিবারের একজন সদস্য। সুখে দুঃখে আমরা বছরের পর বছর এক সঙ্গে কাটিয়েছি। তাকে খুব কাছ থেকে দেখেছি। তিনি ছিলেন একজন স্পষ্টভাষী এবং এ কারণে তাকে বহু প্রতিবন্ধকতা সহ্য করতে হয়েছে।