সত্য প্রকাশে নির্ভীক নুরুল ইসলাম
যমুনা গ্রুপের চেয়ারম্যান ও দৈনিক যুগান্তরের প্রতিষ্ঠাতা বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুল ইসলাম ছিলেন সত্য প্রকাশে নির্ভীক। এজন্য তিনি দৈনিক যুগান্তর ও যমুনা টেলিভিশন প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তার স্বপ্ন ছিল দুর্নীতিমুক্ত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার। তিনি কখনও অন্যায়ের সঙ্গে আপস করেননি।
সাহসের সঙ্গে তিনি সমাজের অন্যায়-অত্যাচার আর দুর্নীতির বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছেন। যুগান্তর ও যমুনা টেলিভিশনের মাধ্যমে সমাজের নিপীড়িত মানুষের পক্ষে সংবাদ প্রচারের জন্য তিনি উৎসাহিত করতেন। অন্যায় দেখলেই প্রতিবাদ করতেন।
এ কারণে ১৯৭১ সালে পাক হানাদার বাহিনীর অত্যাচার নিপীড়ন দেখে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন। স্বাধীনতার পর তিনি দেশের অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য কাজ করেছেন। ৪১টি শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলে লাখও মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেছেন। দেশেই অর্থ বিনিয়োগ করেছেন।
এক টাকাও বাইরে পাচার করেননি। নুরুল ইসলাম ৪১টি প্রতিষ্ঠানের কর্নধার হলেও তিনি ঋণখেলাপি ছিলেন না। আজীবন তিনি সততার সঙ্গে সংগ্রাম করে গেছেন। এ কারণে তিনি মানুষের ভালোবাসা জয় করে নিয়েছেন।
যমুনা গ্রুপের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলামের স্মরণভায় বক্তারা আরও বলেন, নুরুল ইসলাম ছিলেন সাহসী শিল্প উদ্যোক্তা। দেশের অন্যতম শীর্ষ শিল্পপতি হয়েও তিনি সাদামাটা জীবনযাপন করতেন। নিরহংকারী এই মানুষটির মৃত্যুতে জাতি একজন দেশপ্রেমিক শিল্প উদ্যোক্তাকে হারিয়েছে।
শোকসভায় নুরুল ইসলামের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করে শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করা হয়। কর্মসূচিতে গণমাধ্যম কর্মীদের পাশাপাশি, রাজনীতিবিদ, ব্যবসায়ী, সমাজসেবী, সুশীল সমাজের প্রতিনিধিসহ সমাজের গণ্যমান্য ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন। যুগান্তর প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর-
কোম্পানীগঞ্জ (নোয়াখালী): যুগান্তর স্বজন সমাবেশের সভাপতি শওকত আজিম জাবেদের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক হামিদ উল্যাহ হামিদের সঞ্চালনায় শোক সভা হয়েছে। যুগান্তর প্রতিনিধি মো. শরফুদ্দিন শাহীনের পরিচালনায় এতে বক্তব্য রাখেন, সাংবাদিক সমিতির সভাপতি এহসানুল আলম খসরু, দৈনিক যুগান্তরের সাবেক প্রতিনিধি মো. জাফর উল্যাহ, সাংবাদিক মঈন উদ্দিন আহমেদ সেলিম, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের আহ্বায়ক আবদুল হালিম রকি, স্বজন সমাবেশের সহ-সভাপতি শোয়েব উদ্দিন বাবু, সদস্য আনান, পলাশ প্রমুখ। আলোচনা শেষে দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়।
মধুপুর (টাঙ্গাইল): যুগান্তর প্রতিনিধি এসএম শহীদের সঞ্চালনায় স্মরণসভায় বক্তৃতা করেন ধনবাড়ী কলেজিয়েট উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষক মীর আশরাফ হোসেন, শিক্ষা কর্মকর্তা মিজানুর রহমান, প্রভাষক বেলাল আহমেদ, উপজেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি জীবন মাহমুদ শক্তি, মুশুদ্দি আফাজ উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সাইফুল ইসলাম, উন্নয়ন সংগঠন নিজেরা করি’র অবনীন্দ্র নাথ রায়, ভূমিহীন নেতা কছিম উদ্দিন। উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা ছোহরাব আলী মাস্টার, অবসরপ্রাপ্ত ব্যাংক কর্মকর্তা জয়নাল আবেদিন, সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মী আবদুল্লাহ আবু এহসান খোকন, রমজান আলী, হাফিজুর রহমান, জহুরুল ইসলাম মিলন, মৌসুমি তাজনীন আক্তার, ইউনুস, আবুল হোসেন, সংবাদপত্র এজেন্ট ওমর আলী ফকির প্রমুখ।
সাঁথিয়া (পাবনা): যুগান্তর প্রতিনিধি অধ্যাপক আবদুদ দাইন সরকার নারিন্দা জামে মসজিদে দোয়া মাহফিলের আয়োজন করেন। এতে প্রধান বক্তা ছিলেন মাওলানা আমির হামজা। আলোচনায় অংশ নেন বীমা কোম্পানি ইউনিয়ন ইন্সিউরেন্সের এমডি তালুকদার জাকারিয়া হোসেন, মৎস্য বিভাগের সাবেক সহকারী পরিচালক মহসিনুজামান, মাওলানা আলহাজ ওমর আলী, শিক্ষক মতিউর রহমান প্রমুখ।
সাহসের সঙ্গে তিনি সমাজের অন্যায়-অত্যাচার আর দুর্নীতির বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছেন। যুগান্তর ও যমুনা টেলিভিশনের মাধ্যমে সমাজের নিপীড়িত মানুষের পক্ষে সংবাদ প্রচারের জন্য তিনি উৎসাহিত করতেন। অন্যায় দেখলেই প্রতিবাদ করতেন।
এ কারণে ১৯৭১ সালে পাক হানাদার বাহিনীর অত্যাচার নিপীড়ন দেখে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন। স্বাধীনতার পর তিনি দেশের অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য কাজ করেছেন। ৪১টি শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলে লাখও মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেছেন। দেশেই অর্থ বিনিয়োগ করেছেন।
এক টাকাও বাইরে পাচার করেননি। নুরুল ইসলাম ৪১টি প্রতিষ্ঠানের কর্নধার হলেও তিনি ঋণখেলাপি ছিলেন না। আজীবন তিনি সততার সঙ্গে সংগ্রাম করে গেছেন। এ কারণে তিনি মানুষের ভালোবাসা জয় করে নিয়েছেন।
যমুনা গ্রুপের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলামের স্মরণভায় বক্তারা আরও বলেন, নুরুল ইসলাম ছিলেন সাহসী শিল্প উদ্যোক্তা। দেশের অন্যতম শীর্ষ শিল্পপতি হয়েও তিনি সাদামাটা জীবনযাপন করতেন। নিরহংকারী এই মানুষটির মৃত্যুতে জাতি একজন দেশপ্রেমিক শিল্প উদ্যোক্তাকে হারিয়েছে।
শোকসভায় নুরুল ইসলামের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করে শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করা হয়। কর্মসূচিতে গণমাধ্যম কর্মীদের পাশাপাশি, রাজনীতিবিদ, ব্যবসায়ী, সমাজসেবী, সুশীল সমাজের প্রতিনিধিসহ সমাজের গণ্যমান্য ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন। যুগান্তর প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর-
কোম্পানীগঞ্জ (নোয়াখালী): যুগান্তর স্বজন সমাবেশের সভাপতি শওকত আজিম জাবেদের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক হামিদ উল্যাহ হামিদের সঞ্চালনায় শোক সভা হয়েছে। যুগান্তর প্রতিনিধি মো. শরফুদ্দিন শাহীনের পরিচালনায় এতে বক্তব্য রাখেন, সাংবাদিক সমিতির সভাপতি এহসানুল আলম খসরু, দৈনিক যুগান্তরের সাবেক প্রতিনিধি মো. জাফর উল্যাহ, সাংবাদিক মঈন উদ্দিন আহমেদ সেলিম, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের আহ্বায়ক আবদুল হালিম রকি, স্বজন সমাবেশের সহ-সভাপতি শোয়েব উদ্দিন বাবু, সদস্য আনান, পলাশ প্রমুখ। আলোচনা শেষে দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়।
মধুপুর (টাঙ্গাইল): যুগান্তর প্রতিনিধি এসএম শহীদের সঞ্চালনায় স্মরণসভায় বক্তৃতা করেন ধনবাড়ী কলেজিয়েট উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষক মীর আশরাফ হোসেন, শিক্ষা কর্মকর্তা মিজানুর রহমান, প্রভাষক বেলাল আহমেদ, উপজেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি জীবন মাহমুদ শক্তি, মুশুদ্দি আফাজ উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সাইফুল ইসলাম, উন্নয়ন সংগঠন নিজেরা করি’র অবনীন্দ্র নাথ রায়, ভূমিহীন নেতা কছিম উদ্দিন। উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা ছোহরাব আলী মাস্টার, অবসরপ্রাপ্ত ব্যাংক কর্মকর্তা জয়নাল আবেদিন, সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মী আবদুল্লাহ আবু এহসান খোকন, রমজান আলী, হাফিজুর রহমান, জহুরুল ইসলাম মিলন, মৌসুমি তাজনীন আক্তার, ইউনুস, আবুল হোসেন, সংবাদপত্র এজেন্ট ওমর আলী ফকির প্রমুখ।
সাঁথিয়া (পাবনা): যুগান্তর প্রতিনিধি অধ্যাপক আবদুদ দাইন সরকার নারিন্দা জামে মসজিদে দোয়া মাহফিলের আয়োজন করেন। এতে প্রধান বক্তা ছিলেন মাওলানা আমির হামজা। আলোচনায় অংশ নেন বীমা কোম্পানি ইউনিয়ন ইন্সিউরেন্সের এমডি তালুকদার জাকারিয়া হোসেন, মৎস্য বিভাগের সাবেক সহকারী পরিচালক মহসিনুজামান, মাওলানা আলহাজ ওমর আলী, শিক্ষক মতিউর রহমান প্রমুখ।